পুনরুত্থানকালের চতুর্থ রবিবারের পাঠ ও অনুধ্যান

যীশু সেই প্রকৃত মেষপালক। এরপর যীশু বললেন : “আমি আপনাদের সত্যি-সত্যিই বলছি, দরজা দিয়ে মেষের ঘেরিতে না ঢুকে যে লোক অন্য-কোন পথ বেয়ে উঠে আসে, সে লোক চোর কিংবা দস্যু। কিন্তু দরজা দিয়েই যে ভেতরে ঢোকে, সে-ই মেষগুলির পালক। দারোয়ান তাকেই দরজা খুলে দেয়, আর মেমষগুলিও তখন তার কন্ঠস্বর শোনে। সে নিজের মেষগুলিকে নাম ধরেই ডাকে, তারপর তাদের বাইরে নিযে যায়। পালের সমস্ত মেষকে বাইরে আনবার পর সে তাদের আগে আগে হেঁটে চলে এবং মেষগুলি মেষগুলি তার পিছু পিছু চলতে থাকে, কারণ তারা তার কন্ঠস্বরটি চেনে। তারা অচেনা কারও পিছু পিছু চলবেনা কখনো, বরং তার কাছ থেকে তারা পালিয়েই যাবে, কারণ যারা অচেনা, তাদের কারো কন্ঠস্বর তারা চিনতেই পারে না। ... ... ... হ্যাঁ, আমি সেই দরজা! যে-কেউ আমার মধ্য দিয়েই ভেতরে যায়, সে তো রক্ষা পাবেই; সে ভেতরে আসবে, আবার বাইরে যাবে আর চারণভূমির পথটিও খুঁজে পাবে। 

Add new comment

3 + 1 =